তালমিছরি তৈরী হয় তাল থেকে। চিনির বিকল্প হিসেবে এর ব্যবহার ব্যপক। এতে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেল। পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিংক এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসহ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি ১২। paharifood.com.bd
সর্দি-কাশির ঘরোয়া প্রতিষেধক হিসেবে তালমিছরির ব্যবহার অনেক পুরোনো। সর্দি-কাশি ছাড়াও ঠান্ডাজনিত অনেক সমস্যায় এর ব্যবহার ব্যপক। paharifood.com.bd
প্রাকৃতিকভাবে তৈরী মিষ্টি হওয়ায় এতে রয়েছে খুব অল্প পরিমাণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) যা রক্তের সুগারের ওপর খুব কম প্রভাব ফেলে। ডায়াবেটিক রোগীসহ যাদের জন্য চিনি খেতে সমস্যা আছে তারা এটি (ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ি) খেতে পারে। এছাড়াও তালমিছরিতে থাকা আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিন এর মাত্রা ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। paharifood.com.bd
তালমিছরিতে থাকে তালের রস। তাল রস জ্বাল দেয়া হয় একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এরপর সেটিকে কোনো পাত্রে ঢালা হয়। paharifood.com.bd
শিশুদের হাড় ও দাঁতের গঠন ঠিক রাখতে তালমিছরি যথেষ্ট উপকারি, এছাড়াও বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড়ের নানারকম সমস্যা যেমন- হাড় ক্ষয় বা হাঁটুতে ব্যথা এসব ক্ষেত্রেও তালমিছরি অনেক উপকারি কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম (Ca) ও পটাশিয়াম (K)
চোখের দৃষ্টিশক্তি সমস্যার সমাধানে তালমিছরির ভূমিকা রয়েছে। এছাড়া নিমপাতার সাথে তালমিছরি পেটের ব্যথাজনিত নানারকম সমস্যা রোধ করতে ভীষনভাবে কার্যকরী।
আদার রসের সাথে তালমিছরি সাইনাসজনিত মাথাব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে।